যুদ্ধবিরতির থাকা শত্যও গাজায় ইসরাইলি হামলা অব্যাহত , হতাহতর সংখ্যা ৭ । ভূমিকা টিভি

চলমান যুদ্ধবিরতির মাঝেও গাজার বিভিন্ন এলাকায় ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর হামলায় অন্তত একজন ফিলিস্তিনি নিহত এবং এক শিশুসহ ছয়জন আহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) এসব হামলা চালানো হয় গাজার জাবালিয়া, গাজা সিটি, খান ইউনিস ও রাফাহ এলাকায়।

গাজার কর্তৃপক্ষের অভিযোগ, হামলাগুলো ‘ইয়েলো লাইন’ ও সেনা প্রত্যাহারকৃত এলাকাগুলোকেও লক্ষ্য করে চালানো হয়েছে।

আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, উত্তর গাজার জাবালিয়ায় ইসরাইলি বাহিনীর গুলিতে আইয়ুব আবদেল আয়েশ নাসর নামের এক ফিলিস্তিনি নিহত হন এবং দুইজন আহত হন।

ওয়াফা সংবাদ সংস্থা জানিয়েছে, খান ইউনিসের নিকটে তিনজন গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন। একইদিন গাজার মধ্যাঞ্চলের মাগাজি শরণার্থী শিবিরে ইসরাইলি গুলিতে এক শিশু আহত হয়।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, চলতি যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর ইসরাইলি বাহিনীর হাতে এখন পর্যন্ত ৪০০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন।

গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, ইসরাইলি বাহিনী এ পর্যন্ত মোট ৮৭৫ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে।

এদিকে, রাফাহ এলাকায় এক বিস্ফোরণে ইসরাইলি এক কর্মকর্তা আহত হওয়ার জন্য হামাসকে দায়ী করেছে তেল আবিব। প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, হামাস নিরস্ত্রীকরণে অনীহা দেখাচ্ছে। তবে হামাস পাল্টা দাবি করেছে, এটি পুরনো অবিস্ফোরিত বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা এবং তারা যুদ্ধবিরতির প্রতিশ্রুতিতে এখনও অঙ্গীকারবদ্ধ।

এই প্রেক্ষাপটে, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান অভিযোগ করেছেন, ইসরাইল গাজায় ইচ্ছাকৃতভাবে মানবিক সহায়তা বাধাগ্রস্ত করছে।

তিনি বলেন, “তুরস্ক শান্তির পক্ষে, তবে অন্যায়ের সঙ্গে আপস করবে না।” একইদিন আঙ্কারায় হামাসের একটি প্রতিনিধিদল তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাকান ফিদানের সঙ্গে বৈঠক করে। বৈঠকে যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপ ও মানবিক সহায়তা নিয়ে আলোচনা হয়।

চলমান যুদ্ধবিরতির মাঝেও গাজার বিভিন্ন এলাকায় ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর হামলায় অন্তত একজন ফিলিস্তিনি নিহত এবং এক শিশুসহ ছয়জন আহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) এসব হামলা চালানো হয় গাজার জাবালিয়া, গাজা সিটি, খান ইউনিস ও রাফাহ এলাকায়।গাজার কর্তৃপক্ষের অভিযোগ, হামলাগুলো ‘ইয়েলো লাইন’ ও সেনা প্রত্যাহারকৃত এলাকাগুলোকেও লক্ষ্য করে চালানো হয়েছে।

আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, উত্তর গাজার জাবালিয়ায় ইসরাইলি বাহিনীর গুলিতে আইয়ুব আবদেল আয়েশ নাসর নামের এক ফিলিস্তিনি নিহত হন এবং দুইজন আহত হন।

ওয়াফা সংবাদ সংস্থা জানিয়েছে, খান ইউনিসের নিকটে তিনজন গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন। একইদিন গাজার মধ্যাঞ্চলের মাগাজি শরণার্থী শিবিরে ইসরাইলি গুলিতে এক শিশু আহত হয়।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, চলতি যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর ইসরাইলি বাহিনীর হাতে এখন পর্যন্ত ৪০০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন।

গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, ইসরাইলি বাহিনী এ পর্যন্ত মোট ৮৭৫ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে।

এদিকে, রাফাহ এলাকায় এক বিস্ফোরণে ইসরাইলি এক কর্মকর্তা আহত হওয়ার জন্য হামাসকে দায়ী করেছে তেল আবিব। প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, হামাস নিরস্ত্রীকরণে অনীহা দেখাচ্ছে। তবে হামাস পাল্টা দাবি করেছে, এটি পুরনো অবিস্ফোরিত বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা এবং তারা যুদ্ধবিরতির প্রতিশ্রুতিতে এখনও অঙ্গীকারবদ্ধ।

এই প্রেক্ষাপটে, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান অভিযোগ করেছেন, ইসরাইল গাজায় ইচ্ছাকৃতভাবে মানবিক সহায়তা বাধাগ্রস্ত করছে।

তিনি বলেন, "তুরস্ক শান্তির পক্ষে, তবে অন্যায়ের সঙ্গে আপস করবে না।" একইদিন আঙ্কারায় হামাসের একটি প্রতিনিধিদল তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাকান ফিদানের সঙ্গে বৈঠক করে। বৈঠকে যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপ ও মানবিক সহায়তা নিয়ে আলোচনা হয়।
চলমান যুদ্ধবিরতির মাঝেও গাজার বিভিন্ন এলাকায় ইসরাইলি সামরিক বাহিনীর হামলায় অন্তত একজন ফিলিস্তিনি নিহত এবং এক শিশুসহ ছয়জন আহত হয়েছেন। স্থানীয় সময় বুধবার (২৪ ডিসেম্বর) এসব হামলা চালানো হয় গাজার জাবালিয়া, গাজা সিটি, খান ইউনিস ও রাফাহ এলাকায়।
গাজার কর্তৃপক্ষের অভিযোগ, হামলাগুলো ‘ইয়েলো লাইন’ ও সেনা প্রত্যাহারকৃত এলাকাগুলোকেও লক্ষ্য করে চালানো হয়েছে।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, উত্তর গাজার জাবালিয়ায় ইসরাইলি বাহিনীর গুলিতে আইয়ুব আবদেল আয়েশ নাসর নামের এক ফিলিস্তিনি নিহত হন এবং দুইজন আহত হন।
ওয়াফা সংবাদ সংস্থা জানিয়েছে, খান ইউনিসের নিকটে তিনজন গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন। একইদিন গাজার মধ্যাঞ্চলের মাগাজি শরণার্থী শিবিরে ইসরাইলি গুলিতে এক শিশু আহত হয়।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, চলতি যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর ইসরাইলি বাহিনীর হাতে এখন পর্যন্ত ৪০০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি প্রাণ হারিয়েছেন।
গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, ইসরাইলি বাহিনী এ পর্যন্ত মোট ৮৭৫ বার যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করেছে।
এদিকে, রাফাহ এলাকায় এক বিস্ফোরণে ইসরাইলি এক কর্মকর্তা আহত হওয়ার জন্য হামাসকে দায়ী করেছে তেল আবিব। প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, হামাস নিরস্ত্রীকরণে অনীহা দেখাচ্ছে। তবে হামাস পাল্টা দাবি করেছে, এটি পুরনো অবিস্ফোরিত বোমা বিস্ফোরণের ঘটনা এবং তারা যুদ্ধবিরতির প্রতিশ্রুতিতে এখনও অঙ্গীকারবদ্ধ।
এই প্রেক্ষাপটে, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান অভিযোগ করেছেন, ইসরাইল গাজায় ইচ্ছাকৃতভাবে মানবিক সহায়তা বাধাগ্রস্ত করছে।
তিনি বলেন, “তুরস্ক শান্তির পক্ষে, তবে অন্যায়ের সঙ্গে আপস করবে না।” একইদিন আঙ্কারায় হামাসের একটি প্রতিনিধিদল তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাকান ফিদানের সঙ্গে বৈঠক করে। বৈঠকে যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপ ও মানবিক সহায়তা নিয়ে আলোচনা হয়।

Leave a Comment